Wellcome to National Portal

১ নভেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ হতে ৩০ জুন  ২০২৪ খ্রিঃ পর্যন্ত মোট আট মাস দেশব্যাপী (২৫ সেঃমিঃ আকারের চেয়ে ছোট ইলিশ) জাটকা আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ,  ক্রয়- বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।-মৎস্য অধিদপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ।  জাটকা রক্ষায় সকলকে সহযোগিতার জন্য অনুরোধ করা হলো।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
গল্প নয় সত্যি
ডাউনলোড

কেসস্টাডি--১ (ব্যাক্তি পর্যায়ে)

 

  • পরিমল চন্দ্র বর্মন              

 পিতার নাম : উপেন্দ্র বর্মন

গ্রাম : পশ্চিম বাইশপুর।

বয়স: ৪৬ বছর

শিÿাগত যোগ্যতা: ৬ষ্ঠ শ্রেণী

  • সমত্মান-সমত্মতি: ৩ জন

দুই মেয়ে- বিবাহিত

এক ছেলে-  ৮ম শ্রেনী পাশ (ফার্মেসীতে কাজ করে)

IMGP3213

 

  • প্রকল্পের অমর্ত্মভূক্তির বছর: ২০১১ সাল।

বিকল্প কর্মসংস্থান থেকে আয়: খাচায় মাছ চাষের আয় হতে বছরে- ১০,০০০-১২০০০/-

খাদ্য হিসেবে মাছ পেয়েছে- ১০ কেজি /প্রতি বছর

  • প্রকল্প চালুর পর মাছ ধরা থেকে বিরত থাকে-৩ মাস

জাটকা ধরা থেকে বিরত থাকে- ৬ মাস

 

  • প্রকল্প শুরম্নর আগে

 

ব্যক্তি পর্যায়ে---

বছরে মাছ ধরতো :-৫মাস

বছরে ইলিশ ধরতো :-দৈনিক- ২-৩ টি হারে (গড় ওজন-২০০-৬০০ গ্রাম)

মোট ওজন- ১৮০ কেজি গড় দাম-২০০/-*১৮০= ৩৬০০০/- টাকা

 

  • আর্থসামাজিক অবস্থা:
  •  

 

  • প্রকল্প শুরম্নর পর

ব্যক্তি পর্যায়ে------

এখন প্রায় সারা বছর মাছ প্রাপ্তির ফলে মাছ ধরার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বছরে প্রায় ৮মাস মাছ ধরে।

এখন মাছের ভরা মৌসুমে জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পরে।

 

বছরে এখন ইলিশ ধরে :- গড়ে দৈনিক- ৫-৬ টি হারে (গড় ওজন-৩০০-৮০০ গ্রাম)

মোট ওজন- ৩০০ কেজি গড় দাম-৪০০/-*৩০০= ১২০০০০/- টাকা

 

আর্থসামাজিক অবস্থা:

দারিদ্রতা হ্রা্স পেয়ে আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটেছে। ছেলেমেয়েদের স্কুল- কলেজে পাঠানো, উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যয়ের সার্মথ্য অর্জন, বাল্য বিবাহ রোধসহ বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতা মূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘরবাড়ি মেরামত , নতুন আসবাবপত্র তৈরী, বিনোদনের জন্য টিভি ক্রয় ইত্যাদি ইতিবাচক বিষয়াদি লÿ্য করা গেছে।

 

  • নিবন্ধিত জেলে সংখ্যা-২৪৬৩ জন
  • মতলব দÿÿণে বিকল্প কর্মসংস্থানের উপকরণপ্রাপ্ত মোট সুফলভোগী-২৭০ জন
  • ফলোআপ সুফলভোগী- ৩০ জন

কেসস্টাডি--১ (ব্যাক্তি পর্যায়ে)

 

  • পরিমল চন্দ্র বর্মন              

 পিতার নাম : উপেন্দ্র বর্মন

গ্রাম : পশ্চিম বাইশপুর।

বয়স: ৪৬ বছর

শিÿাগত যোগ্যতা: ৬ষ্ঠ শ্রেণী

  • সমত্মান-সমত্মতি: ৩ জন

দুই মেয়ে- বিবাহিত

এক ছেলে-  ৮ম শ্রেনী পাশ (ফার্মেসীতে কাজ করে)

IMGP3213

 

  • প্রকল্পের অমর্ত্মভূক্তির বছর: ২০১১ সাল।

বিকল্প কর্মসংস্থান থেকে আয়: খাচায় মাছ চাষের আয় হতে বছরে- ১০,০০০-১২০০০/-

খাদ্য হিসেবে মাছ পেয়েছে- ১০ কেজি /প্রতি বছর

  • প্রকল্প চালুর পর মাছ ধরা থেকে বিরত থাকে-৩ মাস

জাটকা ধরা থেকে বিরত থাকে- ৬ মাস

 

  • প্রকল্প শুরম্নর আগে

 

ব্যক্তি পর্যায়ে---

বছরে মাছ ধরতো :-৫মাস

বছরে ইলিশ ধরতো :-দৈনিক- ২-৩ টি হারে (গড় ওজন-২০০-৬০০ গ্রাম)

মোট ওজন- ১৮০ কেজি গড় দাম-২০০/-*১৮০= ৩৬০০০/- টাকা

 

  • আর্থসামাজিক অবস্থা:
  •  

 

  • প্রকল্প শুরম্নর পর

ব্যক্তি পর্যায়ে------

এখন প্রায় সারা বছর মাছ প্রাপ্তির ফলে মাছ ধরার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বছরে প্রায় ৮মাস মাছ ধরে।

এখন মাছের ভরা মৌসুমে জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পরে।

 

বছরে এখন ইলিশ ধরে :- গড়ে দৈনিক- ৫-৬ টি হারে (গড় ওজন-৩০০-৮০০ গ্রাম)

মোট ওজন- ৩০০ কেজি গড় দাম-৪০০/-*৩০০= ১২০০০০/- টাকা

 

আর্থসামাজিক অবস্থা:

দারিদ্রতা হ্রা্স পেয়ে আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটেছে। ছেলেমেয়েদের স্কুল- কলেজে পাঠানো, উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যয়ের সার্মথ্য অর্জন, বাল্য বিবাহ রোধসহ বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতা মূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘরবাড়ি মেরামত , নতুন আসবাবপত্র তৈরী, বিনোদনের জন্য টিভি ক্রয় ইত্যাদি ইতিবাচক বিষয়াদি লÿ্য করা গেছে।